বয়সের কারণে না অন্য কিছু জানি না, ইদানীং আর ইন্টারভিউ জিনিসটা খুব একটা এনজয় করি না! এইরকম একটা অবস্থায় আমি যখন বারান্দায় শুইয়া ঠ্যাং উচাইয়া রোদ পোহাইতেছিলাম তখন মিতুল আহমেদ আমারে ধরলো! আর কেমনে কেমনে এই কথা সেই কথায় আমারে ইন্টারভিউ’র মতো কিছু একটার ফাঁদে ফেইলা দিলো! এক পর্যায়ে সে প্রশ্ন করলো, ফেসবুকে কবিতা প্রকাশই যদি করেন তো কবিতার বই কেনো বের করতেছেন না? বললাম, শরমে! বহু বছর বহু প্রকাশক ভাই-বন্ধু বলার পরেও শরম কাটাইতে পারি নাই!
আর তাছাড়া আমি নিশ্চিতও না আমি যা লিখি ঐটারে কবিতা বলা যায় কিনা! মিতুলের সাথে কথা বলতে বলতে মনে হইলো, কবিতা না হোক, কবিতার খালাতো বোন তো বলাই যাইতে পারে! সুতরাং যা এতো বছরেও পারি নাই, তা এই দুই মিনিটেই নির্ধারিত হইলো! কবিতার বই হবে এবং নাম হবে ‘কবিতার খালাতো বোন’! (ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)
Leave a Reply