ঢাকা ০৮:৫৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ২০ নভেম্বর ২০২৪

আসছে শীতকাল, শরীর গরম রাখতে সুস্থ থাকবে যে সব ফলমূল ও শাকসবজি খাবেন

  • নিউজ ডেস্ক নিউজ ডেস্ক
  • আপডেট: ১২:২৮:০৪ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৬ নভেম্বর ২০২৪

আসছে শীতকাল, শরীর গরম রাখতে সুস্থ থাকবে যে সব ফলমূল ও শাকসবজি খাবেন

আসছে শীতকাল, শরীর গরম রাখতে সুস্থ থাকবে যে সব ফলমূল ও শাকসবজি খাবেন

শীতকালীন আবহাওয়া শরীরের তাপমাত্রা কমিয়ে দেয়, যা আমাদের স্বাভাবিক স্বাস্থ্য রক্ষায় চ্যালেঞ্জ তৈরি করতে পারে। এই সময়ে শীতের ঠাণ্ডা ও শুষ্ক পরিবেশের কারণে শরীরের তাপমাত্রা বজায় রাখা গুরুত্বপূর্ণ, এবং এজন্য সঠিক খাবার গ্রহণের বিকল্প নেই। আমাদের খাদ্যতালিকায় এমন কিছু ফলমূল ও শাকসবজি যোগ করা উচিত, যা শরীরের ভেতরকার তাপমাত্রা বৃদ্ধি করতে এবং আমাদের শরীরকে ঠাণ্ডাজনিত রোগবালাই থেকে রক্ষা করতে সহায়ক।

নিচে শীতকালে শরীর গরম রাখতে সহায়ক কিছু ফলমূল ও শাকসবজির তালিকা দেওয়া হলো:

১. কমলা ও সাইট্রাস জাতীয় ফল
শীতকালে কমলা, মুসাম্বি, মাল্টা, লেবুর মতো সাইট্রাস জাতীয় ফল খুবই উপকারী। এগুলোতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি থাকে, যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। ভিটামিন সি শরীরের সর্দি-কাশির প্রকোপ কমাতে সহায়ক, এবং এই ফলগুলো শরীরে একটি প্রাকৃতিক উষ্ণতা প্রদান করে।

২. আপেল
প্রতিদিন একটি আপেল খেলে ডাক্তার থেকে দূরে থাকা যায়, এটি বহুল প্রচলিত কথা। আপেল বিভিন্ন ভিটামিন ও মিনারেলে সমৃদ্ধ, বিশেষ করে ভিটামিন সি ও ফাইবার। আপেল সহজেই হজম হয় এবং শরীরকে ভেতর থেকে গরম রাখতে সহায়ক। শীতকালে আপেল খাওয়া শরীরকে ঠাণ্ডা থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে।

৩. তেঁতুল
শীতকালে তেঁতুল খাওয়ার প্রচলন আছে, কারণ এতে উচ্চমাত্রার ভিটামিন সি এবং আয়রন রয়েছে। এটি হজমের প্রক্রিয়াকে উন্নত করে এবং শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে সহায়ক। এছাড়াও এটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ, যা রোগ প্রতিরোধে সহায়তা করে।

৪. পেঁপে
পেঁপে একটি অত্যন্ত পুষ্টিকর ফল, যা শীতকালে বিশেষভাবে উপকারী। এটি হজম প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করে এবং শরীরে একটি উষ্ণ অনুভূতি তৈরি করে। পেঁপেতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি ও বিটা-ক্যারোটিন রয়েছে, যা শরীরকে শীতের হাত থেকে রক্ষা করে এবং শরীরকে গরম রাখতে সহায়ক।

৫. গাজর
গাজর শীতকালের জন্য একটি আদর্শ শাকসবজি। এতে প্রচুর বিটা-ক্যারোটিন এবং ভিটামিন এ থাকে, যা চোখের জন্য ভালো এবং শরীরে তাপমাত্রা বজায় রাখতে সহায়ক। শীতকালে গাজরের স্যুপ বা সালাদ খাওয়া শরীরকে গরম রাখতে সহায়ক।

৬. মিষ্টি কুমড়ো
মিষ্টি কুমড়োতে রয়েছে প্রচুর ফাইবার, ভিটামিন এ ও সি। এই সবজিটি শীতকালে শরীরকে গরম রাখতে এবং শীতজনিত সর্দি-কাশি থেকে বাঁচাতে সাহায্য করে। মিষ্টি কুমড়ো সুপ, স্যালাড এবং রান্না করে খাওয়া যায়, যা শরীরকে উষ্ণ রাখতে সহায়ক।

৭. পালং শাক
শীতকালীন পালং শাক আয়রন ও ভিটামিন সি তে সমৃদ্ধ, যা শরীরের শক্তি বাড়ায় এবং ঠাণ্ডা আবহাওয়াতে উষ্ণ রাখে। পালং শাক সহজেই পাওয়া যায় এবং এটি স্যুপ, তরকারি ও সালাদ হিসেবে খাওয়া যায়।

৮. ব্রকোলি
ব্রকোলি শীতকালে খাওয়ার জন্য আদর্শ একটি সবজি। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার ও ভিটামিন সি, যা শরীরকে ঠাণ্ডা থেকে রক্ষা করে। ব্রকোলি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে সহায়ক ভূমিকা রাখে।

৯. বিট
বিট শরীরে রক্ত সঞ্চালন বাড়ায়, যা শরীরের তাপমাত্রা ধরে রাখতে সহায়ক। এতে থাকা আয়রন এবং অন্যান্য খনিজ উপাদান শীতের সময় শরীরের প্রয়োজন মেটায়। বিট স্যালাড বা স্যুপের মাধ্যমে খেলে তা শরীরকে গরম রাখতে সাহায্য করে।

১০. আদা
আদা শরীরে উষ্ণতা বাড়ানোর জন্য অতুলনীয়। এটি রক্ত সঞ্চালন বাড়াতে সাহায্য করে, যা শীতকালে খুবই জরুরি। এছাড়াও, আদা হজমের প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত করে এবং সর্দি-কাশি কমাতে সহায়ক। আদা চা কিংবা রান্নায় ব্যবহার করা যেতে পারে।

১১. কাঁচা হলুদ
কাঁচা হলুদ শরীরের তাপমাত্রা বাড়াতে সহায়ক। এটি অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি বৈশিষ্ট্যে সমৃদ্ধ এবং শরীরকে বিভিন্ন সংক্রমণ থেকে রক্ষা করে। শীতকালে কাঁচা হলুদের দুধ খাওয়া শরীরের জন্য খুবই উপকারী।

১২. রসুন
রসুন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে অত্যন্ত কার্যকর। শীতকালে এটি শরীরের তাপমাত্রা বজায় রাখতে সহায়ক। রসুনে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টিভাইরাল বৈশিষ্ট্য রয়েছে, যা শরীরকে ঠাণ্ডা ও ফ্লু থেকে রক্ষা করে।

১৩. কুমড়া
কুমড়া শীতকালে শরীরকে গরম রাখতে সহায়ক। এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ, সি এবং ফাইবার রয়েছে, যা হজমের প্রক্রিয়াকে উন্নত করে। কুমড়ার তরকারি অথবা স্যুপ শীতকালে খাওয়া শরীরের জন্য ভালো।

১৪. মিষ্টি আলু
মিষ্টি আলুতে থাকা ফাইবার, ভিটামিন এ এবং পটাসিয়াম শরীরকে শক্তি যোগায় এবং শরীর গরম রাখে। শীতকালে মিষ্টি আলুর স্যুপ বা রান্না শরীরে উষ্ণতা এনে দেয় এবং ঠাণ্ডা থেকে রক্ষা করে।

১৫. মাশরুম
মাশরুম ভিটামিন ডি ও সি তে সমৃদ্ধ, যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। শীতকালে মাশরুমের স্যুপ খাওয়া শরীরকে উষ্ণ রাখে এবং শরীরের শক্তি বৃদ্ধি করে।

১৬. চিলি ও মরিচ
শীতকালে মরিচ বা চিলি খাওয়া শরীরের তাপমাত্রা বাড়াতে সহায়ক। মরিচে থাকা ক্যাপসাইসিন শরীরের রক্ত সঞ্চালন ত্বরান্বিত করে এবং শরীরকে গরম রাখতে সহায়ক।

শীতকালে শরীরকে উষ্ণ রাখতে খাদ্যতালিকায় এইসব পুষ্টিকর ফলমূল ও শাকসবজি অন্তর্ভুক্ত করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এগুলো আমাদের শরীরের তাপমাত্রা বজায় রাখতে সাহায্য করে এবং শীতকালীন ঠাণ্ডাজনিত রোগবালাই থেকে রক্ষা করে। সঠিক পুষ্টি এবং খাদ্যাভ্যাস শীতকালে সুস্থ থাকার চাবিকাঠি, এবং এই পুষ্টিকর উপাদানগুলো শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তুলতে সহায়ক।

আসছে শীতকাল, শরীর গরম রাখতে সুস্থ থাকবে যে সব ফলমূল ও শাকসবজি খাবেন

আপডেট: ১২:২৮:০৪ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৬ নভেম্বর ২০২৪

আসছে শীতকাল, শরীর গরম রাখতে সুস্থ থাকবে যে সব ফলমূল ও শাকসবজি খাবেন

শীতকালীন আবহাওয়া শরীরের তাপমাত্রা কমিয়ে দেয়, যা আমাদের স্বাভাবিক স্বাস্থ্য রক্ষায় চ্যালেঞ্জ তৈরি করতে পারে। এই সময়ে শীতের ঠাণ্ডা ও শুষ্ক পরিবেশের কারণে শরীরের তাপমাত্রা বজায় রাখা গুরুত্বপূর্ণ, এবং এজন্য সঠিক খাবার গ্রহণের বিকল্প নেই। আমাদের খাদ্যতালিকায় এমন কিছু ফলমূল ও শাকসবজি যোগ করা উচিত, যা শরীরের ভেতরকার তাপমাত্রা বৃদ্ধি করতে এবং আমাদের শরীরকে ঠাণ্ডাজনিত রোগবালাই থেকে রক্ষা করতে সহায়ক।

নিচে শীতকালে শরীর গরম রাখতে সহায়ক কিছু ফলমূল ও শাকসবজির তালিকা দেওয়া হলো:

১. কমলা ও সাইট্রাস জাতীয় ফল
শীতকালে কমলা, মুসাম্বি, মাল্টা, লেবুর মতো সাইট্রাস জাতীয় ফল খুবই উপকারী। এগুলোতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি থাকে, যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। ভিটামিন সি শরীরের সর্দি-কাশির প্রকোপ কমাতে সহায়ক, এবং এই ফলগুলো শরীরে একটি প্রাকৃতিক উষ্ণতা প্রদান করে।

২. আপেল
প্রতিদিন একটি আপেল খেলে ডাক্তার থেকে দূরে থাকা যায়, এটি বহুল প্রচলিত কথা। আপেল বিভিন্ন ভিটামিন ও মিনারেলে সমৃদ্ধ, বিশেষ করে ভিটামিন সি ও ফাইবার। আপেল সহজেই হজম হয় এবং শরীরকে ভেতর থেকে গরম রাখতে সহায়ক। শীতকালে আপেল খাওয়া শরীরকে ঠাণ্ডা থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে।

৩. তেঁতুল
শীতকালে তেঁতুল খাওয়ার প্রচলন আছে, কারণ এতে উচ্চমাত্রার ভিটামিন সি এবং আয়রন রয়েছে। এটি হজমের প্রক্রিয়াকে উন্নত করে এবং শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে সহায়ক। এছাড়াও এটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ, যা রোগ প্রতিরোধে সহায়তা করে।

৪. পেঁপে
পেঁপে একটি অত্যন্ত পুষ্টিকর ফল, যা শীতকালে বিশেষভাবে উপকারী। এটি হজম প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করে এবং শরীরে একটি উষ্ণ অনুভূতি তৈরি করে। পেঁপেতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি ও বিটা-ক্যারোটিন রয়েছে, যা শরীরকে শীতের হাত থেকে রক্ষা করে এবং শরীরকে গরম রাখতে সহায়ক।

৫. গাজর
গাজর শীতকালের জন্য একটি আদর্শ শাকসবজি। এতে প্রচুর বিটা-ক্যারোটিন এবং ভিটামিন এ থাকে, যা চোখের জন্য ভালো এবং শরীরে তাপমাত্রা বজায় রাখতে সহায়ক। শীতকালে গাজরের স্যুপ বা সালাদ খাওয়া শরীরকে গরম রাখতে সহায়ক।

৬. মিষ্টি কুমড়ো
মিষ্টি কুমড়োতে রয়েছে প্রচুর ফাইবার, ভিটামিন এ ও সি। এই সবজিটি শীতকালে শরীরকে গরম রাখতে এবং শীতজনিত সর্দি-কাশি থেকে বাঁচাতে সাহায্য করে। মিষ্টি কুমড়ো সুপ, স্যালাড এবং রান্না করে খাওয়া যায়, যা শরীরকে উষ্ণ রাখতে সহায়ক।

৭. পালং শাক
শীতকালীন পালং শাক আয়রন ও ভিটামিন সি তে সমৃদ্ধ, যা শরীরের শক্তি বাড়ায় এবং ঠাণ্ডা আবহাওয়াতে উষ্ণ রাখে। পালং শাক সহজেই পাওয়া যায় এবং এটি স্যুপ, তরকারি ও সালাদ হিসেবে খাওয়া যায়।

৮. ব্রকোলি
ব্রকোলি শীতকালে খাওয়ার জন্য আদর্শ একটি সবজি। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার ও ভিটামিন সি, যা শরীরকে ঠাণ্ডা থেকে রক্ষা করে। ব্রকোলি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে সহায়ক ভূমিকা রাখে।

৯. বিট
বিট শরীরে রক্ত সঞ্চালন বাড়ায়, যা শরীরের তাপমাত্রা ধরে রাখতে সহায়ক। এতে থাকা আয়রন এবং অন্যান্য খনিজ উপাদান শীতের সময় শরীরের প্রয়োজন মেটায়। বিট স্যালাড বা স্যুপের মাধ্যমে খেলে তা শরীরকে গরম রাখতে সাহায্য করে।

১০. আদা
আদা শরীরে উষ্ণতা বাড়ানোর জন্য অতুলনীয়। এটি রক্ত সঞ্চালন বাড়াতে সাহায্য করে, যা শীতকালে খুবই জরুরি। এছাড়াও, আদা হজমের প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত করে এবং সর্দি-কাশি কমাতে সহায়ক। আদা চা কিংবা রান্নায় ব্যবহার করা যেতে পারে।

১১. কাঁচা হলুদ
কাঁচা হলুদ শরীরের তাপমাত্রা বাড়াতে সহায়ক। এটি অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি বৈশিষ্ট্যে সমৃদ্ধ এবং শরীরকে বিভিন্ন সংক্রমণ থেকে রক্ষা করে। শীতকালে কাঁচা হলুদের দুধ খাওয়া শরীরের জন্য খুবই উপকারী।

১২. রসুন
রসুন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে অত্যন্ত কার্যকর। শীতকালে এটি শরীরের তাপমাত্রা বজায় রাখতে সহায়ক। রসুনে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টিভাইরাল বৈশিষ্ট্য রয়েছে, যা শরীরকে ঠাণ্ডা ও ফ্লু থেকে রক্ষা করে।

১৩. কুমড়া
কুমড়া শীতকালে শরীরকে গরম রাখতে সহায়ক। এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ, সি এবং ফাইবার রয়েছে, যা হজমের প্রক্রিয়াকে উন্নত করে। কুমড়ার তরকারি অথবা স্যুপ শীতকালে খাওয়া শরীরের জন্য ভালো।

১৪. মিষ্টি আলু
মিষ্টি আলুতে থাকা ফাইবার, ভিটামিন এ এবং পটাসিয়াম শরীরকে শক্তি যোগায় এবং শরীর গরম রাখে। শীতকালে মিষ্টি আলুর স্যুপ বা রান্না শরীরে উষ্ণতা এনে দেয় এবং ঠাণ্ডা থেকে রক্ষা করে।

১৫. মাশরুম
মাশরুম ভিটামিন ডি ও সি তে সমৃদ্ধ, যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। শীতকালে মাশরুমের স্যুপ খাওয়া শরীরকে উষ্ণ রাখে এবং শরীরের শক্তি বৃদ্ধি করে।

১৬. চিলি ও মরিচ
শীতকালে মরিচ বা চিলি খাওয়া শরীরের তাপমাত্রা বাড়াতে সহায়ক। মরিচে থাকা ক্যাপসাইসিন শরীরের রক্ত সঞ্চালন ত্বরান্বিত করে এবং শরীরকে গরম রাখতে সহায়ক।

শীতকালে শরীরকে উষ্ণ রাখতে খাদ্যতালিকায় এইসব পুষ্টিকর ফলমূল ও শাকসবজি অন্তর্ভুক্ত করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এগুলো আমাদের শরীরের তাপমাত্রা বজায় রাখতে সাহায্য করে এবং শীতকালীন ঠাণ্ডাজনিত রোগবালাই থেকে রক্ষা করে। সঠিক পুষ্টি এবং খাদ্যাভ্যাস শীতকালে সুস্থ থাকার চাবিকাঠি, এবং এই পুষ্টিকর উপাদানগুলো শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তুলতে সহায়ক।