ঢাকা ১০:০৩ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১০ মার্চ ২০২৫

‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান শান্তি পদক’ বাতিল করেছে সরকার

‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আন্তর্জাতিক শান্তি পদক’ বাতিল করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। মঙ্গলবার প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়েছে।

আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে ওই পদকের নীতিমালা চূড়ান্ত হলেও, সেটা কাউকে দেওয়া হয়নি। গত বছর ২০ মে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে শান্তি প্রতিষ্ঠায় অবদান রাখাসহ বিভিন্ন অবদানের জন্য ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান শান্তি পদক’ সংক্রান্ত নীতিমালার চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছিল তৎকালীন সরকার।

তবে এ সংক্রান্ত কোনো পুরস্কার এখনো পর্যন্ত দেওয়া হয়নি। অনুমোদনের ১০ মাসের মাথায় অন্তর্বতী সরকার সেটা বাতিল করল।

নীতিমালা অনুযায়ী, প্রতি দুই বছর পরপর একজন ব্যক্তিকে এ পুরস্কার দেওয়ার পরিকল্পনা ছিল আওয়ামী লীগ সরকারের। পদকের জন্য মনোনীত ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের জন্য নির্ধারণ করা হয়েছিল ১ লাখ ডলার এবং ৫০ গ্রাম ওজনের ১৮ ক্যারেটের স্বর্ণপদক ও সনদ।

পৃথিবীর যেকোনো স্থানে শান্তি প্রতিষ্ঠা, ক্ষুধা ও দারিদ্র্য থেকে মুক্তি, যুদ্ধ বন্ধ ও বিরতিতে অবদান রেখেছেন এমন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে মনোনয়ন দেওয়ার কথা বলা হয়েছিল বাতিল হওয়া নীতিমালায়।

‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান শান্তি পদক’ বাতিল করেছে সরকার

আপডেট: ১১:০০:০৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৫ মার্চ ২০২৫

‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আন্তর্জাতিক শান্তি পদক’ বাতিল করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। মঙ্গলবার প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়েছে।

আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে ওই পদকের নীতিমালা চূড়ান্ত হলেও, সেটা কাউকে দেওয়া হয়নি। গত বছর ২০ মে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে শান্তি প্রতিষ্ঠায় অবদান রাখাসহ বিভিন্ন অবদানের জন্য ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান শান্তি পদক’ সংক্রান্ত নীতিমালার চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছিল তৎকালীন সরকার।

তবে এ সংক্রান্ত কোনো পুরস্কার এখনো পর্যন্ত দেওয়া হয়নি। অনুমোদনের ১০ মাসের মাথায় অন্তর্বতী সরকার সেটা বাতিল করল।

নীতিমালা অনুযায়ী, প্রতি দুই বছর পরপর একজন ব্যক্তিকে এ পুরস্কার দেওয়ার পরিকল্পনা ছিল আওয়ামী লীগ সরকারের। পদকের জন্য মনোনীত ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের জন্য নির্ধারণ করা হয়েছিল ১ লাখ ডলার এবং ৫০ গ্রাম ওজনের ১৮ ক্যারেটের স্বর্ণপদক ও সনদ।

পৃথিবীর যেকোনো স্থানে শান্তি প্রতিষ্ঠা, ক্ষুধা ও দারিদ্র্য থেকে মুক্তি, যুদ্ধ বন্ধ ও বিরতিতে অবদান রেখেছেন এমন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে মনোনয়ন দেওয়ার কথা বলা হয়েছিল বাতিল হওয়া নীতিমালায়।